ঢাকা ১৫ অক্টোবর, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
দক্ষিণ ভূর্ষি শীতলা মন্দির পরিচালনা কমিটির সভাপতি কাঞ্চন নাথ, সম্পাদক সুমন দেবনাথ “টাইফয়েড এখনো মারাত্মক জনস্বাস্থ্য সমস্যা"—সিভিল সার্জন ডা. জাহাঙ্গীর আলম “টাইফয়েড এখনো মারাত্মক জনস্বাস্থ্য সমস্যা"—সিভিল সার্জন ডা. জাহাঙ্গীর আলম নোবিপ্রবি ক্যাম্পাসে উত্তেজনা: ছাত্রদল কমিটিতে ‘শিবির সংশ্লিষ্টতার' অভিযোগ পটিয়ায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন সফল করতে সমন্বয় সভা পটিয়ায় ভূমি অফিসে দালালবিরোধী অভিযান, এক যুবকের সাজা ডেঙ্গুতে আরও ৯ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০৪২ পটিয়ায় একই দিনে অজ্ঞান পার্টির প্রতারণা ও দরজা কেটে ১৫ লাখ টাকার মালামাল চুরি অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে স্বর্ণালংকার- নগদ টাকা হারালেন বৃদ্ধা পটিয়ায় ২৪ ঘণ্টায় দুই চুরি, এক আত্মহত্যা : চরম উৎকন্ঠায় স্থানীয়রা

কঙ্গনাকে চড় মারা সেই নারী কুলবিন্দর কৌর কেমন আছেন এখন

#

বিনোদন ডেস্ক

০৪ জুলাই, ২০২৪,  12:19 PM

news image
ছবি: সংগৃহীত

বলিউড অভিনেত্রী ও ভারতের সংসদ সদস্য কঙ্গনা রানাউয়াতকে চড় মেরে আলোচনায় এসেছিলেন সেন্ট্রাল ইন্ডাস্ট্রিয়াল সিকিউরিটি ফোর্সের নারী নিরাপত্তারক্ষী কুলবিন্দর কৌর। এজন্য বড় শাস্তি পেতে হয়েছে তাকে। চাকরি থেকে সাসপেন্ড করা হয় কুলবিন্দরকে। বর্তমানে কেমন আছেন কুলবিন্দর? তার সাজা কি মওকুফ হয়ে।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এখনও তিনি সাসপেনশনেই রয়েছেন। তাকে বেঙ্গালুরুতে সিআইএসএফ-এর একটি রিজার্ভ ব্যাটেলিয়নে বদলি করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্তও চলছে বলে জানা যায়। যে কারণে পুরোদমে কাজে ফেরা এখনই তার পক্ষে সম্ভব নয়।

সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর কঙ্গনা চণ্ডীগড় বিমানবন্দরে গিয়েছিলেন। দিল্লি যাওয়ার জন্য বিমানবন্দরে হাজির হয়েছিলেন অভিনেত্রী। সেসময়ে এক নারী সিআইএসএফের জওয়ান তার সঙ্গে বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন এবং তাকে চড় মারেন। এরপর কঙ্গনার সঙ্গে থাকা একজন পাল্টা চড় মারেন ওই জওয়ানকে।

সে সময় জানা যায়, ভারতের কৃষক আন্দোলন নিয়ে উল্টাপাল্টা মন্তব্য করেছিলেন কঙ্গনা। আক্রমণাত্মক টুইট করেছিলেন। তখন থেকেই অভিনেত্রীর ওপর ক্ষুব্ধ ছিলেন ওই জওয়ান। এবার বিমানবন্দরে দেখা পেতেই মেটালেন মনের ঝাল।

এদিকে চড় খেয়ে কঙ্গনাও মুখ খুলেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, ‘আজ চণ্ডীগড় বিমানবন্দরে যে ঘটনাটি ঘটেছে, সেটি সিকিওরিটি চেকের সময়ে ঘটেছে। চেক করে যেই বেরিয়েছি, তখন অন্য কেবিনে যে নারী ছিলেন, যিনি ওই কেবিনের নিরাপত্তাকর্মী হিসাবে কাজ করছিলেন, সেই সিআইএসএফের জওয়ান নারী, উনি পাশ থেকে এসে আমার মুখে মারেন। গালি দিতে শুরু করেন।’

logo

প্রধান সম্পাদক : হেফাজুল করিম রকিব

সম্পাদক : নূরুন্নবী আলী