ঢাকা ২২ নভেম্বর, ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম
সেনাকুঞ্জে হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া, যা বললেন ড. ইউনূস ইতিহাসে প্রথম ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল হলো রংপুর পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা যুক্তরাষ্ট্রে গৌতম আদানির বিরুদ্ধে মামলা, নেপথ্যে কী ঠান্ডা আবহাওয়ার জন্য ভাতা দেবে যুক্তরাজ্য গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোইয়ের ভাই আমেরিকায় গ্রেপ্তার ফ্যাসিবাদী বয়ান দেওয়া গণমাধ্যম চিহ্নিত করা হবে: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের সড়ক অবরোধ, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক আরও ৫ দিনের রিমান্ডে

হারানো ছেলের দেখা পেলেন মঙ্গলুন্নেসা

#

১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২২,  7:26 PM

news image
শতবর্ষী বৃদ্ধা মঙ্গলুন্নেসার

নিজস্ব প্রতিনিধি : রাজশাহীর বাগমারা উপজেলার বারুইপাড়ার বাসিন্দা খান মোহাম্মদ আইয়ুব ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলার শফিকুল ইসলামের মাধ্যমে হারানো ছেলের দেখা পান মঙ্গলুন্নেসা।

৭০ বছর আগে হারানো ছেলে আব্দুল কুদ্দুস মুন্সির সঙ্গে গত বছরের ২৫ সেপ্টেম্বর দেখা হয় শতবর্ষী বৃদ্ধা মঙ্গলুন্নেসার।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার ছলিমাবাদ ইউনিয়নের আশরাফবাদ গ্রামে মেয়ে ঝর্ণা আক্তারের বাড়িতে  সেই বৃদ্ধা বৃহস্পতিবার সকালে নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

৭০ বছর পর ফিরে পাওয়া একমাত্র ছেলে কুদ্দুস তার স্ত্রী-সন্তান নিয়ে রাজশাহীর বাঘমারার বাড়ুইপাড়া গ্রামে বসবাস করেন। শুক্রবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পৌঁছে মায়ের কবর জিয়ারত করেন তিনি।

কুদ্দুস মুন্সির ছোট ছেলে সোহেল রানা জানান, মায়ের মৃত্যুর খবর পেয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন তার বাবা কুদ্দুস। 

উল্লেখ্য, কুদ্দুস ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলার সলিমগঞ্জ ইউনিয়নের বাড্ডা গ্রামের মৃত কালু মুন্সির ছেলে। ১০ বছর বয়সে তিনি হারিয়ে যান। 

তিনি এখন ৮০ বছরের বৃদ্ধ। গত বছরের এপ্রিল মাসে ফেসবুকে বৃদ্ধ কুদ্দুস মুন্সির স্বজনদের সন্ধান চেয়ে একটি ভিডিও পোস্ট করেন রাজশাহীর বাগমারা উপজেলার বারুইপাড়ার বাসিন্দা খান মোহাম্মদ আইয়ুব। ভিডিওটি নজরে আসে কুদ্দুসের চাচাতো ভাইয়ের নাতি শফিকুল ইসলামের। সেই ভিডিওর সূত্র ধরেই শফিকুল ইসলামসহ আরও কয়েকজন রাজশাহী যান কুদ্দুসের কাছে। এরপর ভিডিও কলে মা মঙ্গলুন্নেসার সঙ্গে কথা বলিয়ে দেন। কুদ্দুসের হাতে ছোটবেলার কাটা দাগ দেখে তাকে চিনতে পারেন মঙ্গলুন্নেসা।

logo

সম্পাদক : হেফাজুল করিম রকিব

নির্বাহী সম্পাদক : শাহ এম রহমান বেলাল