"অনিয়ম অন্যায়ের বিরুদ্ধ লড়াই করতে শক্তি সাহস লাগে, আমাদের সেই শক্তি সাহস আর প্রেরনার নাম শেখ হাসিনা"।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা অনুযায়ী আমি করোনার আপদকালীন সময়ের শুরু থেকেই  পটিয়ার মানুষের পাশে ছিলাম আছি, আমার নেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার রাজনৈতিক দর্শন হচ্ছে গণমানুষের সেবা আর গণমানুষের জীবন মানের উন্নয়ন করা, আমি পটিয়ার প্রতিটি পাড়ায় মহল্লার বাড়ি বাড়ি পৌছানোর চেষ্টা করেছি, আগামী দিনে ও এর ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে। মানুষের জন্য কাজ করতে গেলে বাঁধা আসবে, বিপত্তি ঘঠবে, অন্যায় অনিয়মকারীরা আঘাত করার চেষ্টা করবে, আমি ছাত্ররাজনীতি করে রাজপথ থেকে এই পর্যন্ত এসেছি,  স্বৈরাচার শাসক , মিলিটারি শাসনের রক্ত চক্ষু উপেক্ষা করে রাজনীতির পথা পাড়ি দিয়েছি, আমরা যারা মুজিব আর্শের চর্চা করি তারা অন্যায়  অনিয়মের বিরুদ্ধে লড়াই করতে ভয় পাই না, কারণ এই লড়াইয়ে আমাদের সবচেয়ে বড় সাহস এবং প্রেরণার নাম শেখ হাসিনা,  আর শেখ হাসিনার দূর্দিনের কর্মীরা ভয় পায় না।

শুক্রবার সন্ধায় পটিয়া উপজেলার কেলিশহর ইউনিয়নে শীতবস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তার বক্তব্যে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মাদ বদিউল আলম এ কথা গুলো বলেন।

বদিউল আলম বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা অনুযায়ী আমি করোনার আপদকালীন সময়ের শুরু থেকেই  পটিয়ার মানুষের পাশে ছিলাম আছি। আমার নেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার রাজনৈতিক দর্শন হচ্ছে গণমানুষের সেবা আর গণমানুষের জীবন মানের উন্নয়ন করা, আমি পটিয়ার প্রতিটি পাড়ায় মহল্লার বাড়ি বাড়ি পৌছানোর চেষ্টা করেছি, আগামী দিনে ও এর ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে, মানুষের জন্য কাজ করতে গেলে বাঁধা আসবে, বিপত্তি ঘঠবে, অন্যায় অনিয়মকারীরা আঘাত করার চেষ্টা করবে, আমি ছাত্ররাজনীতি করে রাজপথ থেকে এই পর্যন্ত এসেছি,  স্বৈরাচার শাসক, মিলিটারি শাসনের রক্ত চক্ষু উপেক্ষা করে রাজনীতির পথা পাড়ি দিয়েছি, আমরা যারা মুজিব আর্শের চর্চা করি তারা অন্যায়  অনিয়মের বিরুদ্ধে লড়াই করতে ভয় পাই না, কারণ এই লড়াইয়ে আমাদের সবচেয়ে বড় সাহস এবং প্রেরণার নাম শেখ হাসিনা,  আর শেখ হাসিনার দূর্দিনের কর্মীরা ভয় পায় না।

কেলিশহর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি সিদ্দিক আহমেদ এর সভাপতিত্বে ও আয়োজিত শীতবস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, বৃহত্তর পটিয়া থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা শামসুদ্দিন আহমেদ। উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন, "৭৫ পরবর্তী ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা চৌধুরী মাহাবুবুর রহমান।

বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, "৭৫ পরবর্তী পটিয়া থানা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি হুমায়ুন কবির রাশেদ, পটিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক ইউনুস মেম্বার, পটিয়া উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের সাবেক সভাপতি আলমগীর আলম, পটিয়া উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের যুগ্ম যুগ্ম আহ্বায়ক ডি,এম জমির উদ্দিন, পটিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা শাহজাহান চৌধুরী, পটিয়া উপজেলা মৎস্যজীবীলীগের আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম, কেলিশহর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি নিখিল চন্দ্র দে।

অন্যান্যদের মধ্যে এতে আরো উপস্থিত ছিলেন, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা শ্রমিক লীগ নেতা মঞ্জুর আলম, দক্ষিন ভূষি ইউনিয়ন যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক আনোয়ার হোসেন,  যুবনেতা তৌহিদুল আলম জুয়েল,  উজ্জল ঘোঘ, শ্রমিক নেতা জামশেদ, খোরশেদ, ছোটন, পটিয়া উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য সাজ্জাদ হোসাইন, ছাত্রনেতা মো আসিফ প্রমূখ।