ঢাকা ২০ অক্টোবর, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
ক্রিকেটে নতুন যুগের সূচনা: আবির্ভাব হলো টেস্ট টোয়েন্টি দক্ষিণ ভূর্ষি শীতলা মন্দির পরিচালনা কমিটির সভাপতি কাঞ্চন নাথ, সম্পাদক সুমন দেবনাথ “টাইফয়েড এখনো মারাত্মক জনস্বাস্থ্য সমস্যা"—সিভিল সার্জন ডা. জাহাঙ্গীর আলম “টাইফয়েড এখনো মারাত্মক জনস্বাস্থ্য সমস্যা"—সিভিল সার্জন ডা. জাহাঙ্গীর আলম নোবিপ্রবি ক্যাম্পাসে উত্তেজনা: ছাত্রদল কমিটিতে ‘শিবির সংশ্লিষ্টতার' অভিযোগ পটিয়ায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন সফল করতে সমন্বয় সভা পটিয়ায় ভূমি অফিসে দালালবিরোধী অভিযান, এক যুবকের সাজা ডেঙ্গুতে আরও ৯ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০৪২ পটিয়ায় একই দিনে অজ্ঞান পার্টির প্রতারণা ও দরজা কেটে ১৫ লাখ টাকার মালামাল চুরি অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে স্বর্ণালংকার- নগদ টাকা হারালেন বৃদ্ধা

প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে মেয়েকে শ্বাসরোধে হত্যা, মা-বাবা কারাগারে

#

১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২২,  10:54 PM

news image

ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট উপজেলায় জমিসংক্রান্ত বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে গিয়ে দুই বছরের মেয়েসন্তানকে শ্বাসরোধে হত্যার পর লাশ কূপে ফেলে দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় করা মামলায় নিহত শিশুটির মা-বাবাকে গ্রেপ্তার করে বুধবার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

অভিযুক্ত দুজন হলেন উপজেলার পূর্বঘিলাভূই গ্রামের মো. বাদশা মিয়া ও তাঁর স্ত্রী আম্বিয়া খাতুন। তাঁদের নিহত সন্তানের নাম আয়েশা খাতুন (২)। এ ঘটনায় আয়েশার দাদি বাদী হয়ে মঙ্গলবার রাতে হালুয়াঘাট থানায় হত্যা মামলা করেন। পুলিশ ও মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, পূর্বঘিলাভূই গ্রামে শ্বশুরবাড়ি এলাকায় স্ত্রী আম্বিয়া খাতুন ও দুই বছরের কন্যা আয়েশা খাতুনকে নিয়ে বসবাস করে আসছিলেন বাদশা মিয়া। আম্বিয়ার সঙ্গে জমিজমা নিয়ে তাঁর ভাইদের সঙ্গে বিরোধ চলে আসছিল। সেই বিরোধের জেরে তাঁদের ফাঁসাতে স্বামী-স্ত্রী মিলে আয়েশাকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। গত সোমবার রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় আয়েশাকে বালিশচাপা দিয়ে শ্বাসরোধে হত্যা করেন বাদশা ও আম্বিয়া দম্পতি। পরে রাতেই প্রতিবেশীর আঙিনায় পানির কূপে মেয়েকে ফেলে দেওয়া হয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীদের সহযোগিতায় কূপ থেকে শিশুটির লাশ উদ্ধার করে। পরে ময়নাতদন্তের জন্য লাশটি ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।


হালুয়াঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. শাহিনুজ্জামান খান বলেন, প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে গিয়ে তাঁরা সন্তানকে হত্যা করার কথা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশের কাছে স্বীকার করেছেন। আদালতে তাঁদের স্বীকারোক্তি রেকর্ড করা হয়েছে। পরে তাঁদের ময়মনসিংহ জেলা কারাগারে পাঠানো হয়।


logo

প্রধান সম্পাদক : হেফাজুল করিম রকিব

সম্পাদক : নূরুন্নবী আলী