ঢাকা ১৫ অক্টোবর, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
দক্ষিণ ভূর্ষি শীতলা মন্দির পরিচালনা কমিটির সভাপতি কাঞ্চন নাথ, সম্পাদক সুমন দেবনাথ “টাইফয়েড এখনো মারাত্মক জনস্বাস্থ্য সমস্যা"—সিভিল সার্জন ডা. জাহাঙ্গীর আলম “টাইফয়েড এখনো মারাত্মক জনস্বাস্থ্য সমস্যা"—সিভিল সার্জন ডা. জাহাঙ্গীর আলম নোবিপ্রবি ক্যাম্পাসে উত্তেজনা: ছাত্রদল কমিটিতে ‘শিবির সংশ্লিষ্টতার' অভিযোগ পটিয়ায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন সফল করতে সমন্বয় সভা পটিয়ায় ভূমি অফিসে দালালবিরোধী অভিযান, এক যুবকের সাজা ডেঙ্গুতে আরও ৯ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০৪২ পটিয়ায় একই দিনে অজ্ঞান পার্টির প্রতারণা ও দরজা কেটে ১৫ লাখ টাকার মালামাল চুরি অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে স্বর্ণালংকার- নগদ টাকা হারালেন বৃদ্ধা পটিয়ায় ২৪ ঘণ্টায় দুই চুরি, এক আত্মহত্যা : চরম উৎকন্ঠায় স্থানীয়রা

পটিয়ায় র‍্যাবের হাতে অস্ত্র কার্তুজ সহ গ্রেফতার শীর্ষ ব্যবসায়ী হামিদ-ধরা ছোয়ার বাইরে গডফাদার সোহেল

#

নিজস্ব সংবাদদাতা

০১ এপ্রিল, ২০২৪,  9:41 PM

news image

পটিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি:- র‍্যাপিড একশ্যান ব্যাটালিয়ন র‍্যাব-৭ এর বিশেষ অভিযানে পটিয়ার শীর্ষ অস্ত্র ব্যবসায়ী মো. হামিদ শুটারগান ও দুইটি কার্তুজ সহ গ্রেফতার হয়েছে।

রোববার দিবাগত রাতে র‍্যাবের আভিযানিক দল পটিয়ায় অভিযান পরিচালনা করে তাকে আটক করা হয়।

আটককৃত হামিদ উপজেলার জঙ্গলখাইন ইউনিয়নের এয়াকুবদন্ডী ১নং ওয়ার্ড এলাকার আহম্মদ মিয়ার পুত্র।

স্থানীয়রা জানান, দীর্ঘদীন ধরে জামায়াত নেতা সাবেক শিবির ক্যাডার বর্তমানে যুবলীগ এর নামধারি পটিয়ার শীর্ষ অস্ত্র ব্যবসায়ী 

সোহেল এর প্রধান সহযোগী হিসেবে হামিদ চট্টগ্রাম সহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় অস্ত্র সরবরাহ করে আসছিল। বিএনপি জামাতের নাশকতার সময়ে তারা অস্ত্র ও গোলা বারুদ দিয়ে সহযোগিতা করে আসলেও আইনের চোখকে ফাঁকি দিয়ে অস্ত্র ব্যবসা জমজমাট ভাবে চালিয়ে যাচ্ছিল। 

আরো জানা গেছে, হামিদ ও তার গুরু জামায়াত সোহেল এর বিরুদ্ধে একাধিক হামলা মামলা, অস্ত্র মামলা ও মার্ডার মামলা রয়েছে। ২০২২ সালে পটিয়ার যুবলীগ নেতাদের ব্রাশফায়ার করে হত্যার চেষ্টার অন্যতম আসামী ও এই দু'জন। ঐ মামলায় সোহেল ১নং ও হামিদ ১৩ নং আসামী। এছাড়াও তাদের অস্ত্রের ব্যবসা চালিয়ে যেতে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে স্থানীয় ইউপি সদস্য ইয়ার মুহাম্মদ বাবরকে অস্ত্র দিয়ে র‍্যাবের হাতে তুলেদেন তারা। মূলত সোহেল আর হামিদের মূল ব্যবসা অস্ত্র হওয়ায় তারা মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে কন্টাকে অসহায় মানুষদের র‍্যাবের হাতে তুলে দেন। এর আগে ২১ সালে ৩৫০ পিস কার্তুজ দিয়ে স্থানীয় জসিম উদ্দিনকে ফাঁসিয়ে দেন তারা। পরে তথ্য প্রমানের ভিত্তিতে জসিম এই মামলা থেকে অব্যাহতি পায়। এদের পৃষ্টপোষক ও গডফাদার এর ভূমিকায় সাবেক এক এমপি ও স্থানীয় এক চেয়ারম্যান আছে বলে সূত্রে জানা গেছে। তাদের শেখর গভীরে হওয়ায় তারা বীরদর্পে ঘুরে বেড়ায় বলেও জানা যায়।

এবিষয়ে পটিয়া থানার ওসি তদন্ত সাইফুল ইসলাম জানান, র‍্যাব-৭ এর একটি দল হামিদকে অস্ত্র ও দুইটি কার্তুজ সহ গ্রেফতার করে থানায় সোপর্দ করে। অস্ত্র আইনে তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

logo

প্রধান সম্পাদক : হেফাজুল করিম রকিব

সম্পাদক : নূরুন্নবী আলী