ঢাকা ২০ অক্টোবর, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
ক্রিকেটে নতুন যুগের সূচনা: আবির্ভাব হলো টেস্ট টোয়েন্টি দক্ষিণ ভূর্ষি শীতলা মন্দির পরিচালনা কমিটির সভাপতি কাঞ্চন নাথ, সম্পাদক সুমন দেবনাথ “টাইফয়েড এখনো মারাত্মক জনস্বাস্থ্য সমস্যা"—সিভিল সার্জন ডা. জাহাঙ্গীর আলম “টাইফয়েড এখনো মারাত্মক জনস্বাস্থ্য সমস্যা"—সিভিল সার্জন ডা. জাহাঙ্গীর আলম নোবিপ্রবি ক্যাম্পাসে উত্তেজনা: ছাত্রদল কমিটিতে ‘শিবির সংশ্লিষ্টতার' অভিযোগ পটিয়ায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন সফল করতে সমন্বয় সভা পটিয়ায় ভূমি অফিসে দালালবিরোধী অভিযান, এক যুবকের সাজা ডেঙ্গুতে আরও ৯ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০৪২ পটিয়ায় একই দিনে অজ্ঞান পার্টির প্রতারণা ও দরজা কেটে ১৫ লাখ টাকার মালামাল চুরি অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে স্বর্ণালংকার- নগদ টাকা হারালেন বৃদ্ধা

পটিয়ায় আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে জায়গা দখলের অভিযোগ

#

নিজস্ব সংবাদদাতা

০৫ জুলাই, ২০২২,  8:45 PM

news image

পটিয়া(চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি: চট্টগ্রামের পটিয়ায় আদালতের নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে জায়গা দখল করে স্থাপনা নির্মাণের অবিযোগ উঠেছে।

গত সোমবার এ ঘটনায় ভুক্তভোগী মো. জসীম উদ্দিন বাদী হয়ে পটিয়া থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযুক্তরা হলেন, উপজেলার ছনহরা ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ড এলাকার মৃত ছিদ্দিক আহমদ এর পুত্র সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও বিএনপি নেতা মোহাম্মদ ইদ্রিছ মিয়া (৫০) ও চুন্নু মিয়া মিস্ত্রি সহ অজ্ঞাত আরো ২/৩জন।

অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ছনহরা মৌজার মৌরশী ওয়ারিশ মূলে জসীম উদ্দিন বিএস খতিয়ান নং-১১২/১১৬/৭১৫, বিএস দাগ নং-৪৯৮৩, ৪৯৮৪, ৪৯৮৫, ৪৯৮৭, আরএস-২০৫৬, যার দলিল নং- ৬০১২, ৩৫৯৪, ২৩৩৮ এবং কবলা নং-৮২৬৮ এর মালিক হয়। জসীম উদ্দিন তার মৌরশী জায়গায় কাজ করতে গেলে অভিযুক্তরা তাদের জায়গা দাবি করে কাজ বন্ধ করে দেই। এবং উল্লেখিত জায়গায় অভিযুক্তরা স্থাপণা নির্মাণ কাজ শুরু করে দেই। পরে এ ঘটনায় আদালতে জসীম উদ্দিন গেলে আদালত অভিযুক্তদের স্থাপনা নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা দিলেও আদালতের আদেশ অমান্য করে অভিযুক্তরা কাজ চালিয়ে যায়। পরে পুলিশ কে জানালে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে কাজ বন্ধ করে দেন।

ভুক্তভোগী জসিম উদ্দীন বলেন, আমি ঐ জায়গা তাদের ছেড়ে না দিলে আমাকে এলাকায় শান্তিতে থাকতে দিবে না বলে হুমকি দেন ইদ্রিছ মিয়া ও তার ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসীরা। এর আগে এলাকার মসজিদের মাইকে তারা ঘোষনা দেই যে, আমাকে ও আমার পরিবারের লোকজনকে প্রাণে মেরে ফেলবে যদি আমরা এই জায়গা গুলো ছেড়ে না দিই। এই বিষয়ে জানতে চাইলে মোহাম্মদ ইদ্রিছ মিয়া অভিযোগ অস্বিকার করে এগুলো মাদ্রাসার জায়গা দাবি করেন।

এ ঘটনায় পটিয়া থানার তদন্তকারী পুলিশ কর্মকর্তা মফজ্জল জানান, আদালতের নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্বেও ইদ্রিছ মিয়া স্থাপণা নির্মান করছে এমন অবিযোগ পেয়ে ঘটনাস্থল গিয়ে কাজ বন্ধ রাখতে বলেছি। আদালতের আদেশ কেউ অমান্য করলে তাদের জন্য আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।


logo

প্রধান সম্পাদক : হেফাজুল করিম রকিব

সম্পাদক : নূরুন্নবী আলী