ঢাকা ২১ অক্টোবর, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
আত্মহত্যা বা আত্মহনন একটি সাময়িক সমস্যার চিরস্থায়ী সমাধান নয় আত্মহত্যা বা আত্মহনন একটি সাময়িক সমস্যার চিরস্থায়ী সমাধান নয় ক্রিকেটে নতুন যুগের সূচনা: আবির্ভাব হলো টেস্ট টোয়েন্টি দক্ষিণ ভূর্ষি শীতলা মন্দির পরিচালনা কমিটির সভাপতি কাঞ্চন নাথ, সম্পাদক সুমন দেবনাথ “টাইফয়েড এখনো মারাত্মক জনস্বাস্থ্য সমস্যা"—সিভিল সার্জন ডা. জাহাঙ্গীর আলম “টাইফয়েড এখনো মারাত্মক জনস্বাস্থ্য সমস্যা"—সিভিল সার্জন ডা. জাহাঙ্গীর আলম নোবিপ্রবি ক্যাম্পাসে উত্তেজনা: ছাত্রদল কমিটিতে ‘শিবির সংশ্লিষ্টতার' অভিযোগ পটিয়ায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন সফল করতে সমন্বয় সভা পটিয়ায় ভূমি অফিসে দালালবিরোধী অভিযান, এক যুবকের সাজা ডেঙ্গুতে আরও ৯ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০৪২

কক্সবাজারে অপহরণ চক্রের ৬ সদস্য আটক

#

০৮ আগস্ট, ২০২৩,  10:49 PM

news image

কক্সবাজার অফিস:

কক্সবাজারের টেকনাফে অপরহণ ও মুক্তিপণ আদায়কারী চক্রের ছয় সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব। সোমবার (৭ আগস্ট) রাতে পৃথকভাবে র‍্যাব এই অভিযান পরিচালনা করে।

এই চক্রের অন্যতম হোতা মুহিত কামাল ও সাইফুল ইসলামসহ গ্রেপ্তার অন্যান্যদের বিরুদ্ধে টেকনাফ থানায় ৫টি, উখিয়া থানায় ১টি এবং ঈদগাঁও থানায় ১টি সহ মোট ৭টি মামলা রয়েছে বলে জানিয়েছে র‍্যাব।

মঙ্গলবার (৮ আগস্ট) বিকেল ৫টায় র‍্যাব- ১৫ এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আবু সালাম চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

গ্রেপ্তাররা হলেন, টেকনাফের নতুন পল্লান পাড়ার মৃত সিরাজুল ইসলামের ছেলে মুহিত কামাল (৩৪), দক্ষিণ লম্বরীর হাফেজুল রহমানের ছেলে সাইফুল ইসলাম (৩৮), রামু উপজেলার দারিয়াদীঘি এলাকার মৃত নুরুল হকের ছেলে মো. আব্বাস মিয়া জাহাঙ্গীর (৪০), একই উপজেলার থৈয়ংগা কাটার আবদুল আলমের ছেলে সৈয়দুল আমিন (২৮), উখিয়ার ৩ নম্বর ক্যাম্পের আবদুস সালামের ছেলে তাহের হোসেন (২৫) ও নতুন পল্লান পাড়ার কাদির হোসেনের ছেলে হাবিবুল্লাহ লালু (৩০)।

আবু সালাম চৌধুরী জানান, টেকনাফের এই অপহরণ চক্র দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন এলাকা থেকে কাজ দেয়ার কথা বলে লোকজনদের টেকনাফে নিয়ে গিয়ে জিম্মি করে। এরপর মিয়ানমারের বিভিন্ন নম্বরে রেজিস্ট্রেশনকৃত ইমু নম্বর থেকে কল দিয়ে মুক্তিপণ দাবি করে থাকে। 

গত ২৩ জুলাই র‍্যাব-১৫ এর কাছে অভিযোগের ভিত্তিতে জানা যায়, ২০ জুলাই তৌহিদ নামে এক স্থানীয় যুবক ঈদগাঁও উপজেলার পোকখালী গ্রামের হামিদ হোসেন এবং নিজামুদ্দিনকে রাজমিস্ত্রির কাজ দেওয়ার কথা বলে নিয়ে আসে। পরে দেড় লাখ টাকা করে মুক্তিপণ দাবি করে। এই ঘটনায় ২৩ জুলাই অপহরণ মামলা হয় এবং পুলিশ তৌহিদকে গ্রেপ্তার করে। পরবর্তীতে তৌহিদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে র‍্যাব অভিযান শুরু করে।

এর ধারাবাহিকতায় সোমবার রাত ১১টায় র‍্যাব-১৫ এর একটি দল তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় অপহরণ চক্রের চকরিয়া-রামু-ঈদগাঁও এলাকার এজেন্ট সাইদুল আমিন এবং আব্বাসকে গ্রেপ্তার করে। তাদের দেওয়া তথ্যমতে টেকনাফ থেকে গ্রেপ্তার করা হয় চক্রের হোতা মুহিত কামাল ও সাইফুল ইসলামসহ অপর দুই জনকে। তাদের কাছ থেকে ৩টি স্মার্ট ফোন, ৩টি বাটন মোবাইল ফোন, ১৩টি সিম কার্ড এবং নগদ ২৬ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়।তাদের সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে বলে জানান র‍্যাবের এই কর্মকর্তা।


logo

প্রধান সম্পাদক : হেফাজুল করিম রকিব

সম্পাদক : নূরুন্নবী আলী