ঢাকা ১৬ অক্টোবর, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
দক্ষিণ ভূর্ষি শীতলা মন্দির পরিচালনা কমিটির সভাপতি কাঞ্চন নাথ, সম্পাদক সুমন দেবনাথ “টাইফয়েড এখনো মারাত্মক জনস্বাস্থ্য সমস্যা"—সিভিল সার্জন ডা. জাহাঙ্গীর আলম “টাইফয়েড এখনো মারাত্মক জনস্বাস্থ্য সমস্যা"—সিভিল সার্জন ডা. জাহাঙ্গীর আলম নোবিপ্রবি ক্যাম্পাসে উত্তেজনা: ছাত্রদল কমিটিতে ‘শিবির সংশ্লিষ্টতার' অভিযোগ পটিয়ায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন সফল করতে সমন্বয় সভা পটিয়ায় ভূমি অফিসে দালালবিরোধী অভিযান, এক যুবকের সাজা ডেঙ্গুতে আরও ৯ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০৪২ পটিয়ায় একই দিনে অজ্ঞান পার্টির প্রতারণা ও দরজা কেটে ১৫ লাখ টাকার মালামাল চুরি অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে স্বর্ণালংকার- নগদ টাকা হারালেন বৃদ্ধা পটিয়ায় ২৪ ঘণ্টায় দুই চুরি, এক আত্মহত্যা : চরম উৎকন্ঠায় স্থানীয়রা

এক সপ্তাহের ব্যবধানে কমেছে চালের দাম

#

০৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২২,  4:35 PM

news image
কমেছে সব ধরনের চালের দাম

নিজস্ব প্রতিনিধি : হিলি বাজারে মঙ্গলবার এক সপ্তাহের ব্যবধানে কমেছে সব ধরনের চালের দাম।

হিলি বাজারে মঙ্গলবার চালের বাজার ঘুরে দেখা যায়, ভারতীয় এলসি করা স্বর্ণা চাল প্রতি কেজি ৩৫ থেকে ৩৭ টাকা, এলসি রত্না চাল প্রতি কেজি ৪৩ থেকে ৪৪ টাকা, দেশী স্বর্ণা চাল ৩৭ থেকে ৩৮ টাকা, সম্পাকাটারি ৫৫ থেকে ৫৬ টাকা, মিনিকেট ৫৪ থেকে ৫৫ টাকা এবং গুটি স্বর্ণা ৩৪ থেকে ৩৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

প্রতি কেজি চাল প্রকারভেদে কমেছে দুই থেকে তিন টাকা। দাম কমাতে খুশি সাধারণ ক্রেতারা। সরকারের ওএমএস এর চাল খোলা বাজারে বিক্রির কারণেই কমেছে চালের দাম বলছেন ব্যবসায়ীরা।  

চাল কিনতে আসা রফিকুল ইসলাম জানান, আমরা গরীব মানুষ। রিকশা চালিয়ে জীবনযাপন করে থাকি। শীতের কারণে রিকশায় তেমন যাত্রী উঠছে না। ইনকামও তেমন হচ্ছে না। চালের দাম কিছুটা কমাতে আমাদের মতো গরীব অসহায়দের সুবিধা হয়েছে। তবে ৩০ টাকার মধ্যে প্রতি কেজি চালের দাম হলে আমার মতো গরীবদের অনেক সুবিধা হতো।

মর্জিনা বেগম নামে এক নারী জানান, সরকার থেকে ৩০ টাকা কেজি দরে চাল দিচ্ছে। সেই জন্য চাল নিতে এসছি। এতে আমার অনেক সুবিধা হয়েছে। কারণ হিলি বাজারে ৪০ টাকার উপরে প্রতিকেজি চাল। গরীব মানুষ, স্বামী নেই, কষ্টে সংসার চালাতে হয়।

চাল ব্যবসায়ী বাবুল হোসেন জানান, এক সপ্তাহের ব্যবধানে হিলির চালের পাইকারি বাজারে চালের দাম কিছুটা কমেছে। কেজি প্রতি প্রকারভেদে কমেছে দুই থেকে তিন টাকা। সরকারিভাবে চাল দেওয়ার কারণে বাজারে ক্রেতা না থাকার কারণে ব্যবসায়ীরা অল্প লাভে চাল বিক্রি করছেন।

আগে থেকে চাল বিক্রি অর্ধেকে নেমে এসেছে। আগে প্রতিদিন ৪০ থেকে ৫০ বস্তা চাল বিক্রি করতাম; এখন তা ১০ থেকে ২০ বস্তায় নেমে এসেছে।

logo

প্রধান সম্পাদক : হেফাজুল করিম রকিব

সম্পাদক : নূরুন্নবী আলী