ঢাকা ১৬ অক্টোবর, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
দক্ষিণ ভূর্ষি শীতলা মন্দির পরিচালনা কমিটির সভাপতি কাঞ্চন নাথ, সম্পাদক সুমন দেবনাথ “টাইফয়েড এখনো মারাত্মক জনস্বাস্থ্য সমস্যা"—সিভিল সার্জন ডা. জাহাঙ্গীর আলম “টাইফয়েড এখনো মারাত্মক জনস্বাস্থ্য সমস্যা"—সিভিল সার্জন ডা. জাহাঙ্গীর আলম নোবিপ্রবি ক্যাম্পাসে উত্তেজনা: ছাত্রদল কমিটিতে ‘শিবির সংশ্লিষ্টতার' অভিযোগ পটিয়ায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন সফল করতে সমন্বয় সভা পটিয়ায় ভূমি অফিসে দালালবিরোধী অভিযান, এক যুবকের সাজা ডেঙ্গুতে আরও ৯ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০৪২ পটিয়ায় একই দিনে অজ্ঞান পার্টির প্রতারণা ও দরজা কেটে ১৫ লাখ টাকার মালামাল চুরি অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে স্বর্ণালংকার- নগদ টাকা হারালেন বৃদ্ধা পটিয়ায় ২৪ ঘণ্টায় দুই চুরি, এক আত্মহত্যা : চরম উৎকন্ঠায় স্থানীয়রা

৭৫ বছরের মধ্যে জনসংখ্যার রেকর্ড ইংল্যান্ড ও ওয়েলসের

#

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

১৭ জুলাই, ২০২৪,  3:57 PM

news image
ছবি: সংগৃহীত

ইংল্যান্ড ও ওয়েলসের জনসংখ্যা রেকর্ড অভিবাসনের কারণে ২০২২ সালের মাঝামাঝি থেকে ২০২৩-এর মাঝামাঝি ৬ লাখ ১০ হাজার বেড়ে ৬ কোটি ৯০ লাখ হয়। সরকারি তথ্যে দেখা গেছে, এটি ৭৫ বছরের মধ্যে বার্ষিক সবচেয়ে বেশি জনসংখ্যা বৃদ্ধির ঘটনা।

পরিসংখ্যানবিদরা জন্ম ও মৃত্যুর পার্থক্যের ভিত্তিতে যাকে ‘প্রাকৃতিক’ জনসংখ্যা বৃদ্ধি বলেন ঐ সময় তা হ্রাস পেয়ে মাত্র ৪০০ জনে দাঁড়িয়েছিল (যা ১৯৭৮ সালের পর থেকে সবচেয়ে কম), কিন্তু একই সময় অভিবাসীর সংখ্যা বেড়েছে ৬ লাখ ২২ হাজার জন; এর আগের ১২ মাসে যা ৫ লাখ ৪৮ হাজার ৫০০ জন ছিল। এ সময় ইংল্যান্ড ও ওয়েলস থেকে অভিবাসীসহ ১৩ হাজার ৮০০ জন আবার স্কটল্যান্ড বা নর্দার্ন আয়ারল্যান্ডে চলে যান।

ব্রিটেনের জাতীয় পরিসংখ্যান দপ্তর জানিয়েছে, ১৯৪৮ সালের পর থেকে ইংল্যান্ড ও ওয়েলসে জনসংখ্যার এ বৃদ্ধি সর্বোচ্চ।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে জন্মহারে হঠাত্ বৃদ্ধি এবং বিদেশে কর্মরত ব্রিটিশ সামরিক সদস্যরা দেশে ফিরে আসার ফলে জনসংখ্যা ১৫ লাখ বৃদ্ধি পেয়েছিল। ২০২২ সালের মাঝামাঝি পুরো যুক্তরাজ্যের জনসংখ্যা ছিল ৬ কোটি ৭৬ লাখ। ২০২৩ সালের তথ্য এখনো পাওয়া যায়নি। তবে, ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার সঙ্গে তাল মিলিয়ে অর্থনৈতিক উত্পাদন হয়নি। অস্থায়ী জনসংখ্যার পরিসংখ্যানের ভিত্তিতে, ২০২৩ সালে মাথাপিছু মোট দেশজ উত্পাদন এক বছর আগের তুলনায় শূন্য দশমিক ৭ শতাংশ কম ছিল।

২০২২ সালে যুক্তরাজ্যে মোট অভিবাসীর সংখ্যা রেকর্ড ৭ লাখ ৬৪ হাজারে পৌঁছে। ২০২৩ সালে ১০ শতাংশ কমে তা ৬ লাখ ৮৫ হাজারে দাঁড়ায়। তবে ব্রেক্সিট গণভোটের ঠিক আগে ২০১৫ সালে এর মাত্রা দ্বিগুণেরও বেশি ছিল। ইউরোপীয় ইউনিয়ন ছাড়ার পক্ষে ভোট দেওয়া অনেক ব্রিটিশ নাগরিকের মূল লক্ষ্য ছিল অভিবাসন কমানো। ব্রিটেনের পূর্ববর্তী কনজারভেটিভ সরকার বলেছিল, তারা অভিবাসন হ্রাস করতে চায়। এবার প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের লেবার পার্টি নির্বাচনি প্রচারণায় অর্থনীতিকে বিদেশি শ্রমিকের ওপর নির্ভরশীল করে না তোলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। ব্রেক্সিট-পরবর্তী ভিসায় পরিবর্তনের ফলে ব্রিটেনে ইইউ অভিবাসীদের সংখ্যা ব্যাপকভাবে হ্রাস পেয়েছে, তবে নতুন ওয়ার্ক ভিসার নিয়মের ফলে ভারত, নাইজেরিয়া এবং পাকিস্তান থেকে অভিবাসন বৃদ্ধি পেয়েছে।

logo

প্রধান সম্পাদক : হেফাজুল করিম রকিব

সম্পাদক : নূরুন্নবী আলী