ঢাকা ১৫ অক্টোবর, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
দক্ষিণ ভূর্ষি শীতলা মন্দির পরিচালনা কমিটির সভাপতি কাঞ্চন নাথ, সম্পাদক সুমন দেবনাথ “টাইফয়েড এখনো মারাত্মক জনস্বাস্থ্য সমস্যা"—সিভিল সার্জন ডা. জাহাঙ্গীর আলম “টাইফয়েড এখনো মারাত্মক জনস্বাস্থ্য সমস্যা"—সিভিল সার্জন ডা. জাহাঙ্গীর আলম নোবিপ্রবি ক্যাম্পাসে উত্তেজনা: ছাত্রদল কমিটিতে ‘শিবির সংশ্লিষ্টতার' অভিযোগ পটিয়ায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন সফল করতে সমন্বয় সভা পটিয়ায় ভূমি অফিসে দালালবিরোধী অভিযান, এক যুবকের সাজা ডেঙ্গুতে আরও ৯ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০৪২ পটিয়ায় একই দিনে অজ্ঞান পার্টির প্রতারণা ও দরজা কেটে ১৫ লাখ টাকার মালামাল চুরি অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে স্বর্ণালংকার- নগদ টাকা হারালেন বৃদ্ধা পটিয়ায় ২৪ ঘণ্টায় দুই চুরি, এক আত্মহত্যা : চরম উৎকন্ঠায় স্থানীয়রা

স্বেচ্ছামৃত্যুর পক্ষে ভোট দিলেন যুক্তরাজ্যের আইনপ্রণেতারা

#

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

৩০ নভেম্বর, ২০২৪,  10:19 AM

news image
ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাজ্যে গুরুতর অসুস্থ ব্যক্তিদের স্বেচ্ছামৃত্যুর পক্ষে ভোট দিয়েছেন দেশটির পার্লামেন্টের অধিকাংশ আইনপ্রণেতা। শুক্রবার এ–সংক্রান্ত বিলের ওপর ভোটাভুটি অনুষ্ঠিত হয়। এই বিলটির যৌক্তিকতা নিয়ে যুক্তরাজ্যে কয়েক মাস ধরে বিতর্ক চলছিল। তবে ভোটাভুটির মধ্য দিয়ে বিলটি পাসে প্রাথমিক অনুমোদন দিলেন আইনপ্রণেতারা।

বিলটির পক্ষে ভোট দিয়েছেন পার্লামেন্টের ৩৩০ জন আইনপ্রণেতা। বিপক্ষে ভোট দিয়েছেন ২৭৫ জন। বিলটিতে বলা হয়েছে, ইংল্যান্ড বা ওয়েলসে বসবাসকারী গুরুতর অসুস্থ কোনো ব্যক্তি ছয় মাস বা এর কম সময় বাঁচবেন বলে যদি চিকিৎসকেরা জানান, আর ওই ব্যক্তি যদি মানসিকভাবে সুস্থ থাকেন, তাহলে তিনি চাইলে চিকিৎসাবিজ্ঞানের সহায়তার সময়ের আগেই মৃত্যুকে বেছে নিতে পারবেন।

স্বেচ্ছামৃত্যুর বিতর্কিত এ বিলটিতে এখনো পরিবর্তন আনার সুযোগ রয়েছে। এটি আবারও পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ হাউস অব কমন্স এবং উচ্চকক্ষ হাউস অব লর্ডসে ভোটাভুটির জন্য তোলা হবে। সেখানে বিলটি বাতিলও হতে পারে। এই প্রক্রিয়ায় কয়েক মাস সময় লাগতে পারে।

বিলটি প্রস্তাব করেছিলেন পার্লামেন্টে লেবার দলের আইনপ্রণেতা কিম লিডবিটার। বিবিসিকে তিনি বলেন, এটি একটি দীর্ঘ প্রক্রিয়া। এটি শেষ করতে আরও ছয় মাস সময় লাগতে পারে। বিলটি নিয়ে মানুষের উদ্বেগের বিষয়গুলো সমাধান করতে এ সময় আলোচনা করবেন তিনি। এই আলোচনার জন্য ছয় মাস যথেষ্ট সময়।

বিলটির পক্ষের আইনপ্রণেতারা বলছেন, এই বিল আইনে পরিণত হলে গুরুতর অসুস্থ মানুষেরা নিজেদের মৃত্যুকে আরও এগিয়ে আনতে পারবেন। নিজেদের ওপর নিয়ন্ত্রণের আরও সুযোগ পাবেন তাঁরা। তবে বিপক্ষের লোকজন বলছেন, অসুস্থ ব্যক্তিরা মনে করতে পারেন, তাঁরা সমাজ ও পরিবারের ওপর বোঝা। এ ধারণা থেকে তাঁরা স্বেচ্ছামৃত্যুকে বেছে নিতে পারেন।

অনেক আইনপ্রণেতাই আবার ভোটের আগে বিলটি নিয়ে বিবেচনার জন্য যথেষ্ট সময় পাওয়া যায়নি বলে মনে করছেন। যেমন কনজারভেটিভ পার্টির আইনপ্রণেতা ড্যানি ক্রুগার বলেন, ‘এই বিলটি আরও উন্নত করার সুযোগ রয়েছে। আর যদি তেমনটি না হয়, তাহলে আশা করি এটি আমরা বাতিল করতে পারব।’

logo

প্রধান সম্পাদক : হেফাজুল করিম রকিব

সম্পাদক : নূরুন্নবী আলী