ঢাকা ১৮ অক্টোবর, ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম
ছুটি বাড়ল দুই ঈদ ও দুর্গাপূজার রাষ্ট্র সংস্কারে আরও ৪ কমিশন গঠন করল সরকার বিশ্বে ১১০ কোটি মানুষ চরম দারিদ্র্যে বসবাস করছে অভিবাসন নিয়ে প্রশ্ন করতেই সঞ্চালকের সঙ্গে উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় কমলার ধর্ষণের অভিযোগে এমবাপ্পের পাশে রিয়াল ভারত ‘ভয়াবহ ভুল’ করেছে, বললেন ট্রুডো গণহত্যার অভিযোগে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি মিথ্যা মামলা থেকে খালাস পেলেন সাংবাদিক মিনহাজ মানুষ বলতে শুরু করেছে ‘আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম’: আওয়ামী লীগ ১১ বছর পর খালাস পেলেন সাংবাদিক রবিউল

সুইস ব্যাংকের ১৮ হাজার তথ্য ফাঁস

#

২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২২,  10:59 AM

news image
ক্রেডিট সুইস ব্যাংক

অনলাইন ডেস্ক : এবার  ১৮ হাজারেরও বেশি তথ্য বিশ্বের সবচেয়ে সুরক্ষিত সুইজারল্যান্ডের ক্রেডিট সুইস ব্যাংকের তথ্য ফাঁস হয়েছে। 

এই তথ্য ফাঁস করেছেন ব্যাংকটিরই এক হুইসেল ব্লয়ার বা তথ্য ফাঁসকারী। তিনি ১৮ হাজারেরও বেশি হিসাব সম্পর্কিত তথ্য এক জার্মান সংবাদমাধ্যমকে দিয়েছেন। 

এই তথ্য ফাঁসের মাধ্যমে বেরিয়ে এলো বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধান থেকে শুরু করে গোয়েন্দা কর্মকর্তা নিষেধাজ্ঞার আওতাধীন ব্যবসায়ী মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী থেকে শুরু করে অনেকেরই নাম। 

জার্মান সংবাদপত্রটি এই তথ্য সংবাদবিষয়ক অমুনাফামূলক প্রতিষ্ঠান অর্গানাইজড ক্রাইম অ্যান্ড করাপশোন রিপোর্টিং প্রোজেক্টসহ আরও ৪৬টি সংবাদমাধ্যমকে দেয়, যার মধ্যে রয়েছে নিউইয়র্ক টাইমস। 

নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ফাঁস হওয়া এই তথ্যের মধ্যে ১৯৪০-এর দশক থেকে শুরু করে বর্তমান পর্যন্ত সময়ের তথ্য রয়েছে। ক্রেডিট সুইস ব্যাংকের যে গ্রাহকদের তথ্য ফাঁস হয়েছে, তাদের মধ্যে রয়েছেন জর্ডানের রাজা দ্বিতীয় আবদুল্লাহ এবং মিসরের সাবেক নেতা হোসেনি মোবারকের দুই ছেলে।

সুইজারল্যান্ডের অর্থপাচারবিষয়ক সংস্থার সাবেক প্রধান ড্যানিয়েল থেলেস ক্লাফ বলেন, অপরাধের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তি বা এমন উৎস থেকে পাওয়া অর্থ জমা করার ক্ষেত্রে সুইস ব্যাংকের নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। কিন্তু এই আইন সাধারণত অনুসরণ করা হয় না। 

এ সম্পর্কিত এক বিবৃতিতে সুইস ব্যাংকের মুখপাত্র ক্যানডিস সান বলেন, এ ধরনের সব অভিযোগ ক্রেডিট সুইস পুরোপুরি অস্বীকার করছেন। একই সঙ্গে উদ্দেশ্যমূলক কিছুর সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগও খারিজ করে দিয়েছেন। 

তিনি জানান, ফাঁস হওয়া ব্যাংক হিসাবগুলোর বেশিরভাগই কয়েক দশক আগের, যখন আইন বিধি ও চর্চা এখনকার থেকে একেবারেই আলাদা ছিল।

logo

সম্পাদক : হেফাজুল করিম রকিব

নির্বাহী সম্পাদক : শাহ এম রহমান বেলাল