ঢাকা ১৫ অক্টোবর, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
দক্ষিণ ভূর্ষি শীতলা মন্দির পরিচালনা কমিটির সভাপতি কাঞ্চন নাথ, সম্পাদক সুমন দেবনাথ “টাইফয়েড এখনো মারাত্মক জনস্বাস্থ্য সমস্যা"—সিভিল সার্জন ডা. জাহাঙ্গীর আলম “টাইফয়েড এখনো মারাত্মক জনস্বাস্থ্য সমস্যা"—সিভিল সার্জন ডা. জাহাঙ্গীর আলম নোবিপ্রবি ক্যাম্পাসে উত্তেজনা: ছাত্রদল কমিটিতে ‘শিবির সংশ্লিষ্টতার' অভিযোগ পটিয়ায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন সফল করতে সমন্বয় সভা পটিয়ায় ভূমি অফিসে দালালবিরোধী অভিযান, এক যুবকের সাজা ডেঙ্গুতে আরও ৯ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০৪২ পটিয়ায় একই দিনে অজ্ঞান পার্টির প্রতারণা ও দরজা কেটে ১৫ লাখ টাকার মালামাল চুরি অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে স্বর্ণালংকার- নগদ টাকা হারালেন বৃদ্ধা পটিয়ায় ২৪ ঘণ্টায় দুই চুরি, এক আত্মহত্যা : চরম উৎকন্ঠায় স্থানীয়রা

ভারত থেকে ৬৫ ট্রিলিয়ন ডলারের সম্পদ নিয়ে গেছে ব্রিটেন

#

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

২০ জানুয়ারি, ২০২৫,  7:05 PM

news image
ছবি: সংগৃহীত

ভারতে ব্রিটিশ শাসন শুরু হওয়ার পর ১৭৬৫ থেকে ১৯০০ সাল পর্যন্ত ঔপনিবেশিক সময়ে ভারত থেকে ৬৪ দশমিক ৮২ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের সম্পদ শোষণ করেছে ব্রিটেন। এর মধ্যে ৩৩ দশমিক ৮ ট্রিলিয়ন ডলার ভোগ করেছে ব্রিটেনের শীর্ষ ১০ শতাংশ ধনী।  

অক্সফাম ইন্টারন্যাশনালের বৈশ্বিক বৈষম্যবিষয়ক সর্বশেষ প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে। প্রতিবেদনটি ‘টেকার্স, নট মেকার্স’ শিরোনামে প্রকাশিত হয়। এতে আধুনিক বহুজাতিক কোম্পানির ধারণার ঔপনিবেশিক শিকড় তুলে ধরা হয়েছে।  

প্রতিবেদনে বলা হয়, উপনিবেশবাদের সময় শোষণের যে প্রবণতা তৈরি হয়েছিল, তা এখনো আধুনিক অর্থনৈতিক কাঠামোয় গভীরভাবে প্রভাব ফেলছে। ১৭৬৫ থেকে ১৯০০ সালের মধ্যে শীর্ষ ধনী ব্যক্তিরা ভারতের সম্পদ লুটে নেয়। এই অর্থের পরিমাণ এত বেশি যে, তা দিয়ে ৫০ পাউন্ডের নোট ব্যবহার করে লন্ডন শহরকে চারবার মোড়ানো সম্ভব।  

অক্সফামের প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ভারতীয় উপমহাদেশে ব্রিটিশ শাসনের সময় অর্থনৈতিক বৈষম্য এবং শোষণের কাঠামো দক্ষিণ গোলার্ধের দেশগুলোর ওপর নির্ভরশীলতা বাড়িয়েছে। এ ছাড়া দক্ষিণ গোলার্ধের শ্রমিকদের সস্তা শ্রম দিয়ে ধনী দেশগুলোর উন্নয়ন ঘটেছে।  

১৭৫০ সালে ভারতের বিশ্ব শিল্প উৎপাদনে অংশীদারিত্ব ছিল ২৫ শতাংশ। কিন্তু ব্রিটেনের রক্ষণশীল নীতির কারণে ১৯০০ সালের মধ্যে তা মাত্র ২ শতাংশে নেমে আসে। প্রতিবেদনে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির ভূমিকা এবং আফিম যুদ্ধের মতো ঔপনিবেশিক কর্মকাণ্ডের কথাও উল্লেখ করা হয়েছে।

logo

প্রধান সম্পাদক : হেফাজুল করিম রকিব

সম্পাদক : নূরুন্নবী আলী