ঢাকা ১৬ অক্টোবর, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
দক্ষিণ ভূর্ষি শীতলা মন্দির পরিচালনা কমিটির সভাপতি কাঞ্চন নাথ, সম্পাদক সুমন দেবনাথ “টাইফয়েড এখনো মারাত্মক জনস্বাস্থ্য সমস্যা"—সিভিল সার্জন ডা. জাহাঙ্গীর আলম “টাইফয়েড এখনো মারাত্মক জনস্বাস্থ্য সমস্যা"—সিভিল সার্জন ডা. জাহাঙ্গীর আলম নোবিপ্রবি ক্যাম্পাসে উত্তেজনা: ছাত্রদল কমিটিতে ‘শিবির সংশ্লিষ্টতার' অভিযোগ পটিয়ায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন সফল করতে সমন্বয় সভা পটিয়ায় ভূমি অফিসে দালালবিরোধী অভিযান, এক যুবকের সাজা ডেঙ্গুতে আরও ৯ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০৪২ পটিয়ায় একই দিনে অজ্ঞান পার্টির প্রতারণা ও দরজা কেটে ১৫ লাখ টাকার মালামাল চুরি অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে স্বর্ণালংকার- নগদ টাকা হারালেন বৃদ্ধা পটিয়ায় ২৪ ঘণ্টায় দুই চুরি, এক আত্মহত্যা : চরম উৎকন্ঠায় স্থানীয়রা

ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দেখে কিডনি বিক্রি, বিপাকে অটোচালক

#

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

০৯ জুলাই, ২০২৪,  6:34 PM

news image
ছবি: সংগৃহীত

চালক বাবা সন্তানের ভবিষ্যত নিশ্চিতের জন্য ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দেখে নিজের কিডনি বিক্রি করলেন ঋণে জর্জরিত অটোরিকশা  চালক। এর বিনিময়ে ৩০ লাখ রুপি দেওয়ার কথা থাকলেও প্রতারকরা তা দেয়নি। ফলে আরও বিপাকে পড়েছেন সেই বাবা। ভারতের অন্ধ্র প্রদেশে ঘটেছে এই ঘটনা।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, ৩১ বছর বয়সী ওই অটোচালকের নাম মধুবাবু গারলাপতি। ফেসবুকে কিডনি বিক্রির লোভনীয় এক বিজ্ঞাপন দেখেছিলেন তিনি। সেখান যোগাযোগ করতে গিয়েই অবৈধ অঙ্গ পাচারকারী এক চক্রের খপ্পড়ে পড়েন তিনি। বিভিন্ন প্রলোভনে তাকে কিডনি বিক্রি করতে বাধ্য করে ওই চক্রের সদস্যরা।

অনলাইন লোন অ্যাপগুলো থেকে ঋণ নিয়ে তখন বিপাকে ছিল মধুবাবু। তাই এই প্রস্তাব তার কাছে আশার আলো হয়ে এসেছিল। ৩০ লাখ রুপি পাওয়ার আশায় নিজের কিডনি দিয়ে দিতে রাজি হন তিনি।

মধুবাবু পরিচয় হয় বাসা নামের কে এজেন্টের সঙ্গে এক নারীও ছিল সেই চক্রে। তিনি জানান, যে তিনি নিজেও কিডনি বিক্রি করেছেন এবং সময়মতো টাকা পেয়েছেন।

এরপর বিজযা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে তার অস্ত্রোপচার হয় এবং কিডনি নেওয়া হয়। সেসময় তার পরিবারও ছিল। সবাইকে যাওয়া আসার খরচও দেওয়া হয় এবং আশ্বস্ত করা হয় যে বাকি টাকা অপারেশনের পর দেওয়া হবে।

কিন্তু সবমিলে ৫০ হাজার টাকা পেয়েছেন মধুবাবু। তিনি বলেন, `আমার অর্থনৈতিক দুর্বলতার সুযোগ নিয়েছে তারা। তারা আমাকে বিশ্বাস করতে বাধ্য করেছে যে আমি একজন বিপদগ্রস্তকে সাহায্য করছি। তিনিও আমাকে সাহায্য করবেন।

মধুবাবু বলেন, ‘আমি রাজি হয়েছি কারণ আমার মনে হয়েছে এতে করে আমি ঋণশোধ করতে পারবো এবং আমার সন্তানদের ভবিষ্যত নিশ্চিত করতে পারবো।’

logo

প্রধান সম্পাদক : হেফাজুল করিম রকিব

সম্পাদক : নূরুন্নবী আলী