ঢাকা ১৬ অক্টোবর, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
দক্ষিণ ভূর্ষি শীতলা মন্দির পরিচালনা কমিটির সভাপতি কাঞ্চন নাথ, সম্পাদক সুমন দেবনাথ “টাইফয়েড এখনো মারাত্মক জনস্বাস্থ্য সমস্যা"—সিভিল সার্জন ডা. জাহাঙ্গীর আলম “টাইফয়েড এখনো মারাত্মক জনস্বাস্থ্য সমস্যা"—সিভিল সার্জন ডা. জাহাঙ্গীর আলম নোবিপ্রবি ক্যাম্পাসে উত্তেজনা: ছাত্রদল কমিটিতে ‘শিবির সংশ্লিষ্টতার' অভিযোগ পটিয়ায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন সফল করতে সমন্বয় সভা পটিয়ায় ভূমি অফিসে দালালবিরোধী অভিযান, এক যুবকের সাজা ডেঙ্গুতে আরও ৯ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০৪২ পটিয়ায় একই দিনে অজ্ঞান পার্টির প্রতারণা ও দরজা কেটে ১৫ লাখ টাকার মালামাল চুরি অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে স্বর্ণালংকার- নগদ টাকা হারালেন বৃদ্ধা পটিয়ায় ২৪ ঘণ্টায় দুই চুরি, এক আত্মহত্যা : চরম উৎকন্ঠায় স্থানীয়রা

পাকিস্তানের পাঞ্জাব ও বেলুচিস্তানেন বন্যায় ১০৩ জনের মৃত্যু

#

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

২১ আগস্ট, ২০২৪,  11:59 AM

news image
ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তানের পাঞ্জাব ও বেলুচিস্তানে ভারী বৃষ্টিপাতের ফলে সৃষ্ট বন্যায় অন্তত ১০৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছে প্রায় ২৫০ জন। সোমবার প্রাদেশিক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ জানায়, বজ্রপাত, ক্ষতিগ্রস্ত বাড়িতে বিদ্যুত্স্পৃষ্ট ও বৃষ্টিতে জরাজীর্ণ ভবন ধসে হতাহতের এ ঘটনা ঘটে। খবর ডনের।

এরই মধ্যে এক বিবৃতিতে প্রাদেশিক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ এই দুই প্রদেশে বন্যা সতর্কতা জারি করেছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বন্যায় পাঞ্জাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে অন্তত ২৪৫টি ঘরবাড়ি। ৪৪টি গবাদিপশু মারা গেছে। এছাড়া প্রবল বৃষ্টিতে শহরের জনজীবনে নেমে এসেছে স্থবিরতা। জলাবদ্ধতা ও যানযাটে বিপর্যস্ত হচ্ছে মানুষ। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলোর মধ্যে রয়েছে শাহ জামাল, লক্ষ্মী চক, করিম পার্ক, আল্লামা ইকবাল টাউনের সবজি মান্ডি, টাক্কা চক এবং জোহর টাউন।

এদিকে গত পহেলা জুলাই থেকে বৃষ্টিপাত অব্যাহত রয়েছে বেলুচিস্তান প্রদেশে। মৌসুমি বৃষ্টিপাতে এরই মধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তিন হাজারের বেশি মানুষ। ৪৩৩ টি ঘরবাড়ি সম্পূর্ণ বা আংশিকভাবে ধ্বংস হয়েছে। বৃষ্টিপাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে প্রদেশের অন্তত ১৬টি জেলা। এসব জেলার বেশিরভাগ  ইউনিয়ন পরিষদে জরুরি অবস্থা জারি ও দুর্যোগ-আক্রান্ত ঘোষণা করা হয়েছে। 

সোহবতপুরের জেলা প্রশাসক ফরিদা তারিন জানান, বৃষ্টির কারণে জুদাইরে একটি নদী উপচে পড়ে এলাকা প্লাবিত হয় এবং বিস্তীর্ণ এলাকার ধানক্ষেত নষ্ট হয়েছে।

পাকিস্তানে জুন থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বর্ষা মৌসুমে বৃষ্টিপাত স্বাভাবিক ব্যাপার। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে এই অঞ্চলে গ্রীষ্ম ও বর্ষার তীব্রতা বেড়েছে যা বিরূপ প্রভাব ফেলছে।

logo

প্রধান সম্পাদক : হেফাজুল করিম রকিব

সম্পাদক : নূরুন্নবী আলী