ঢাকা ১৬ অক্টোবর, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
দক্ষিণ ভূর্ষি শীতলা মন্দির পরিচালনা কমিটির সভাপতি কাঞ্চন নাথ, সম্পাদক সুমন দেবনাথ “টাইফয়েড এখনো মারাত্মক জনস্বাস্থ্য সমস্যা"—সিভিল সার্জন ডা. জাহাঙ্গীর আলম “টাইফয়েড এখনো মারাত্মক জনস্বাস্থ্য সমস্যা"—সিভিল সার্জন ডা. জাহাঙ্গীর আলম নোবিপ্রবি ক্যাম্পাসে উত্তেজনা: ছাত্রদল কমিটিতে ‘শিবির সংশ্লিষ্টতার' অভিযোগ পটিয়ায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন সফল করতে সমন্বয় সভা পটিয়ায় ভূমি অফিসে দালালবিরোধী অভিযান, এক যুবকের সাজা ডেঙ্গুতে আরও ৯ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০৪২ পটিয়ায় একই দিনে অজ্ঞান পার্টির প্রতারণা ও দরজা কেটে ১৫ লাখ টাকার মালামাল চুরি অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে স্বর্ণালংকার- নগদ টাকা হারালেন বৃদ্ধা পটিয়ায় ২৪ ঘণ্টায় দুই চুরি, এক আত্মহত্যা : চরম উৎকন্ঠায় স্থানীয়রা

কোনও জবাব পাইনি', ধর্ষণের বিরুদ্ধে কড়া আইন চেয়ে ফের মোদীকে চিঠি দিলেন মমতা

#

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

৩১ আগস্ট, ২০২৪,  12:07 PM

news image
ছবি: সংগৃহীত

ধর্ষণের বিরুদ্ধে কঠোর আইন চেয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে ফের চিঠি দিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী। কলকাতার আরজিকর-কাণ্ডের বিচারের দাবিতে যখন ভারতবাসী সরব, তখনই মাত্র আট দিনের ব্যবধানে মোদিকে দ্বিতীয় চিঠি দিলেন তিনি।

শুক্রবার (৩০ আগস্ট) মোদিকে লেখা দুই পাতার চিঠিটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও পোস্ট করেছেন মমতা। খবর আনন্দবাজার অনলাইন।

গত ২২ অগস্ট ধর্ষণবিরোধী কঠোর আইন বলবৎ করার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীকে প্রথম চিঠিটি লিখেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। শুক্রবারের চিঠির গোড়াতেই সে কথা মনে করিয়ে দিয়ে মমতা লিখেছেন, 'অত্যন্ত স্পর্শকাতর বিষয়ে লেখা সেই চিঠির কোনো জবাব এখনো পর্যন্ত আসেনি।'

তবে মোদিকে লেখা ঐ চিঠির যে প্রতিলিপি কেন্দ্রীয় মহিলা ও শিশুকল্যাণ মন্ত্রণালয়কে পাঠানো হয়েছিল, তার জবাব এসেছে বলে জানান তিনি। কিন্তু ধর্ষণের মতো অপরাধ রুখতে সংসদে বিল পাশ করিয়ে দোষীর কঠোর এবং দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির প্রয়োজনীয়তার কথা প্রথম চিঠিতে তিনি লিখলেও নারী ও শিশুকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের পাঠানো জবাবি চিঠিতে সে বিষয়ে সুস্পষ্ট কোনো উত্তর মেলেনি বলে মমতার অভিযোগ।

তিনি লিখেছেন, 'আমি যে গুরুত্ব দিয়ে অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক, সমাজ সম্পর্কিত বিষয়টি নিয়ে ভেবেছিলাম, গতানুগতিক জবাবি চিঠিতে সেই গুরুত্ব দেওয়া হয়নি।'

প্রধানমন্ত্রীকে পাঠানো প্রথম চিঠিতে ফাস্ট ট্র্যাক কোর্টের মাধ্যমে ১৫ দিনের মধ্যে যাতে ধর্ষণের মামলায় দোষীর বিচার প্রক্রিয়া শেষ করে শাস্তি নিশ্চিত করা যায়, সে বিষয়ে বলেছিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী। তার পাশাপাশি, ধর্ষণ ও যৌন নির্যাতনের বিচার পরিকাঠামো (বিশেষ ফাস্ট ট্র্যাক কোর্ট, পকসো মামলার জন্য পৃথক আদালত গঠন প্রভৃতি) নির্মাণের ক্ষেত্রে রাজ্য সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপ সম্পর্কে প্রথম চিঠিতে যে বিষয়গুলো জানানো হয়েছিল, নারী ও শিশুকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের প্রত্যুত্তরে সে প্রসঙ্গের কোনো উল্লেখ নেই বলে মোদিকে লেখা দ্বিতীয় চিঠিতে জানিয়েছেন মমতা।

logo

প্রধান সম্পাদক : হেফাজুল করিম রকিব

সম্পাদক : নূরুন্নবী আলী